হাতের নখের আকৃতি ও বর্ণবিচার-
আমাদের হাতে যে দশটি আঙুল আছে, সেই আঙুলগুলির অগ্রভাগে অর্থাৎ ডগায় আছে দশটি নখ। জানেন কি এইসব নখের আকৃতি এবং বর্ণ দেখেও মানুষ চেনা যায়?
এখানে কিছু বিবরণ দেওয়া হলোঃ
১. নখের বর্ণ লাল হলে তা দৈহিক ও মানসিক সুস্থতার প্রতীক।
২. নখের বর্ণ সাদা হলে তারা দৈহিক ও মানসিক দিক থেকে দুর্বল হয়ে থাকে।
৩. নখের বর্ণ অর্ধেক নীল ও অর্ধেক গোলাপী হলে, সুখ-দুঃখের ভেতর দিয়ে জীবন অতিবাহিত হয়।
৪. যাদের নখের বর্ণ নীল তারা দৈহিক দুর্বল এবং সন্দেহমনা হয়।
৫. নখের বর্ণ গোলাপী হলে সুস্থ দেহ ও সুস্থ মন হয়।
৬. নখের বর্ণ কালো হলে কঠিক রোগ ও অসুস্থ হয়।
৭. যাদের নখ লম্বা, তারা খুব দুরন্ত প্রকৃতির হয়।
৮. হাতের নখ ঈষৎ চওড়া হলে তারা প্রতারক হয়।
৯. হাতের নখ চওড়া হলে তারা খুব জ্ঞানবান হয়।
আরও পড়ুন- চার দেয়ালে বন্দী শিশুর স্বাভাবিক বিকাশ হয় নাঃ গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
১০. হাতের নখ তামাটে ও লম্বা হলে তারা পুত্র পৌত্রাদি নিয়ে আনন্দভোগ করে।
১১. নখ লম্বা এবং বাঁকা হলে তারা দুর্দান্ত নিষ্ঠুর এবং প্রকৃতির হয়ে থাকে।
১২. যাদের নখ তাম্রবর্ণ এবং লম্বা তারা শক্তিমান ও দীর্ঘায়ু হয়ে থাকে।
১৩. যাদের নখ লম্বাও নয় আবার ছোটও নয় দেখতে কুৎসিত নয়, তারা দরিদ্র ও নিষ্ঠুর প্রকৃতির হয়।
১৪. মাংসযুক্ত লম্বা ও সুঁচালো নখ শিল্পীর পরিচায়ক।
১৫. নখের প্রান্তভাগ বেশ গোলাকার হলে শুভ লক্ষণ জানবে।
১৬. ফ্যাকাশে বর্ণের নখ দুর্বলতা ও দুঃখের প্রতীক।
১৭. উঁচু-নিচু, অসমতল ও ভাঙ্গা ভাঙ্গা নখ দুরারোগ্য ব্যাধির পরিচায়ক।
১৮. নখের প্রান্তভাগ বাঁকা হলে উৎসাহহীনতার পরিচায়ক।
১৯. মোলায়েম নখ সৌভাগ্য দান করে।
২০. নখে লম্বা দাগ থাকলে আর্থিক ও পারিবারিক সমস্যায় জড়াতে হয়।