biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজXDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশনbiggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাFriday , 24 May 2024
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • নির্বাচনী দ্বন্দ্বে জামাইকে কারাগারে পাঠালো শ্বশুর!

    Link Copied!

    লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থন নিয়ে জামাই মো. মহিন ও তার শ্বশুর আনল হকের সঙ্গে দ্বন্ধ দেখা দেয়। এর জের ধরে একটি ‘সাজানো’ ঘটনায় মামলা দিয়ে জামাইকে কারাগারে পাঠান শ্বশুর। এরপর মেয়েকে জোরপূর্বক শ্বশুর বাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করে আনল হক। বৃহস্পতিবার (২৪ মে) রাতে জেলা শহরের টাউন হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আনলের বিরুদ্ধে মেয়ে জেসমিন আক্তার এ অভিযাগ করেন।

    জেসমিন আক্তার বলেন, আমার স্বামী মহিন, ভাসুর ও দেবররা নির্বাচনে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক আহসান উল্যা হিরনের (আনারস) সমর্থক ছিলেন। নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন। কিন্তু আমার বাবা আনল হক উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান খালেদ সাইফুল্লাহর (মোটরসাইকেল) ভোট করেন। আমার বাবা চেষ্টা করেছেন মহিনকে তাদের সঙ্গে ভিড়াতে। এতে দু’জনের মধ্যে মনোমালিন্য দেখা দেয়। এর জের ধরেই সাজানো ঘটনায় মামলা দিয়ে মহিনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মহিনের সঙ্গে আরও ৩ জন কারাগারে আছে।

    সংবাদ সম্মেলনে জেসমিনের শাশুড়ি নাছিমা আক্তার, ভাসুর নাছির উদ্দিন, স্থানীয় ইউপি সদস্য আবু ছিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।

    মামলার বাদি এবং বিবাদীরা জেলার কমলনগর উপজেলার চর মার্টিন ইউনিয়নের উত্তর চারমার্টিন গ্রামের ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।

    জেসমিন আরও বলেন, ৮ মে উপজেলা পরিষদের ভোট হয়। এদিন আমার বাবা ও স্বামী-ভাসুর-দেবরদের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি ১৫ মে কমলনগর থানায় আমার স্বামী-ভাসুর-দেবরদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় উল্লেখ করেন ‘যৌতুকের জন্য মহিন আমাকে নির্যাতন করে ও বাবার বাড়িতে যেতে দিচ্ছে না’। ঘটনাটি মিথ্যে। বাবা আমার সংসার ভাঙতে চাচ্ছেন। ৪ বছর আগে পারিবারিকভাবে আমাদের বিয়ে হয়েছে। কখনো মহিন আমাকে নির্যাতন করেনি। যৌতুকও দাবি করেন। আমি স্বামীর সংসার করতে চাই।

    জানা গেছে, জেসমিনের স্বামী মহিনসহ ভাসুর নাছির উদ্দিন (৩৪), মো. মনির (৩৮) ও মো. খোকন, আত্মীয় সবুজ (২৮) ও মো. কালুকে (২৬) আসামী করে আনল হক মামলা করেন। বিবাদিরা গত ১৯ মে আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে আদালত আসামি নাছির ও কালুর জামিন দিয়ে বাকিদের কারাগারে পাঠায়।

    চাইলে আনল হক বলেন, নির্বাচন দ্বন্দ্বের ঘটনা মিথ্যে। আমাকে আসামিরা মেরেছে। আমি রক্তাক্ত জখম হয়েছি। এজন্য আমি তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। জেসমিন আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ এনেছে।

    স্থানীয় ইউপি সদস্য আবু ছিদ্দিক বলেন, আনল হক মামলায় যে ঘটনা উল্লেখ করেছেন তা সত্য নয়। নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই কথা-কাটাকাটি হয়। আনল হকের সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হওয়ায় তিনি এখন সাজানো ঘটনায় মামলা করেছেন। তিনি নিজের মেয়ের সংসারও ভাঙতে চান।

    Nazrul Islam Joy

    Nazrul Islam Joy

    Editorial Head

    সর্বমোট নিউজ: 243

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ 
  • আমাদেরকে ফলো করুন…