biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাMonday , 28 August 2023
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • পাটখড়ি বিক্রয় করে বাড়তি আয় পাট চাষীদের

    Link Copied!

    পাটখড়ির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে গ্রামাঞ্চলে। রান্নার কাজে ব্যবহৃত একসময়ের অন্যতম প্রধান জ্বালানি ছিল পাটখড়ি। জ্বালানি ছাড়াও গৃহস্থালির নানা কাজে ব্যবহার করত সাধারণ মানুষ। সোনালী আঁশ ছাড়িয়ে নিয়ে যে খড়ি পাওয়া যায় তাই পাটখড়ি হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও গ্রামাঞ্চলে এটি ‘শিন্ডা‘ নামেই সমধিক পরিচিত।

    চলতি বছর কুড়িগ্রামের উলিপুরের চরাঞ্চলে পাটের বাম্পার ফলন হয়েছে। খরায় পাট জাগ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছিলেন কৃষকরা। তবে পাটের আঁশের দাম ভালো মিলেছে। আগের তুলনায় পাটের দাম অনেকটা বেশি। অন্যদিকে পাটখড়ির কদর বাড়ায় হাসি ফুটেছে কৃষকদের মুখে। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে পাটখড়ি। লাভবান হচ্ছেন কৃষক।

    উপজেলার প্রবীণ ব্যক্তিবর্গের সাথে কথা বলে জানা গেছে, জ্বালানির পাশাপাশি গ্রামাঞ্চলে পাটখড়ি ঘরের বেড়া, চালা নির্মাণে ব্যবহার হত। মাটির চুলায় রান্নায় জ্বালানি খড়ির সঙ্গে এই পাটখড়ি থাকে। রান্নার জ্বালানি হিসেবে গ্রামের পাশাপাশি শহরের রয়েছে পাটখড়ির ব্যাপক চাহিদা। এই চাহিদ এখনও রয়েছে। দিন পরিবর্তনের প্রতিযোগিতায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় মানুষ এখন রান্নাসহ জ্বালানির বিকল্প হিসেবে গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি ব্যবহার করছে।

    আরও পড়ুন-   নওগাঁয় পৃথক ধর্ষণ মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন

    তা ছাড়া পাটপণ্যের দাম বেশি হওয়ায় পাট চাষে ঝুঁকে পড়ছেন কৃষক। পাট চাষ বেশি হওয়ার ফলে পাট খড়ির ও জোগান বেড়ে গেছে। গত কয়েক বছর ধরে সরকারের পাট অধিদফতর পাট চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়াতে পাটজাত পণ্যের ব্যবহারসহ নানাভাবে উৎসাহিত করছে। ভালো বীজ সরবরাহ, পাটের বাজারমূল্য বৃদ্ধি ও চাহিদা থাকায় পাটখড়ি চড়া দামে বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা।

    উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের রামরামপুর গ্রামের কৃষক সোলায়মান আলী বলেন, ‘আমি দুই বিঘা জমিতে পাট চাষ করে প্রায় ২০ মণ পাট পেয়েছি। প্রতি মণ আড়াই হাজার টাকা ও পাট খড়ি প্রতি বোঝা ৯০ টাকা দরে বিক্রি করেছি।’

    অনন্তপুর বাজারের পাট খড়ি ব্যবসায়ী বাদশা মিয়া বলেন, ‘চরাঞ্চল হতে পাট চাষিদের কাছ থেকে পাইকারি হিসেবে পাটখড়ি কিনে এনে বাজারে বিক্রি করি। প্রতি বোঝা পাটখড়ি ১০০-১২০ টাকা বিক্রি করা হয়।’

    এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘উপজেলায় এবার ২ হাজার ৮৪০ হেক্টর জমিতে পাটচাষের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও অর্জিত হয়েছে ২ হাজার ৬৭০ হেক্টর। প্রণোদনা হিসেবে ১ হাজার ৫৫০ জন চাষিকে বিঘাপ্রতি ২ কেজি করে বীজ দেওয়া হয়েছে। ফলন ভালো হয়েছে, দামও ভালো।’

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০