biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজXDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশনbiggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাFriday , 7 October 2022
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • বুয়েটছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যার ৩ বছর আজ

    Link Copied!

    বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের তিন বছর পূর্ণ হলো আজ। ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর দিনগত রাতে বুয়েটের শেরেবাংলা হলে নৃশংসভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্রলীগের একদল নেতাকর্মী। পৈশাচিক এ হত্যাকাণ্ডের তিন বছরেও শেষ হয়নি বিচারকাজ।

    ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ১-এর বিচারক আবু জাফর মোঃ কামরুজ্জামান এ মামলায় অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এর পর প্রায় দুই বছরের বেশি সময় পেরিয়েছে।

    ২০১৯ সালের ৫ অক্টোবর বাংলাদেশ-ভারতে হওয়া চুক্তি নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন বুয়েটের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ। এর জের ধরে ৬ অক্টোবর দিনগত রাতে আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। তারা ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে গিয়ে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

    ১৯৯৮ সালের ১৩ মে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন আবরার ফাহাদ। আবরার প্রথমে কুষ্টিয়া মিশন স্কুল ও জেলা স্কুলে লেখাপড়া শেষ করে ২০১৮ সালের ৩১ মার্চ তিনি বুয়েটে ভর্তি হন।

    আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় সব মিলিয়ে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর চার্জশিট তৈরি করে ঢাকার গোয়েন্দা পুলিশ। এর পর ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। এ মামলায় চার্জশিটভুক্ত ২৫ আসামির মধ্যে ২১ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

    আরও পড়ুন- দেশে সম্প্রীতির কোনো অভাব নেইঃ খাদ্যমন্ত্রী

    আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ব্যাপক ছাত্র বিক্ষোভ হয়। এই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষও সোচ্চার হন। সে প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা বুয়েট কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে সব ধরনের রাজনৈতিক সংগঠন এবং ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন।

    মৃত্যুর দিবসে আবরারের মা রোকেয়া খাতুন আবরারকে স্মরণ করে জানান, আবরার যখন ঢাকায় থাকতো, তখন ও আমাকে ফোন দিতো। ফোন না ধরলে বলতো, আম্মু তুমি ফোন ধরো না কেন। তুমি ফোন না ধরলে আমার চিন্তা হয়। অথচ গত তিন বছরেও মাকে নিয়ে আবরারের চিন্তা হচ্ছে না আর। আর কতদিন এ কষ্ট বুকে চেপে রাখবো। ফাইয়াজকে মানুষ করার জন্য বেঁচে থাকতে হয়।’ আবরারের মায়ের আশা, তার সন্তানের হত্যাকরীদের সাজা যেন বহাল থাকে এবং দ্রুত তা কার্যকর করা হয়।

    আবরারের বাবা বরকতুল্লাহ বলেন, ‘নিম্ন আদালত থেকে আমরা যে রায় পেয়েছি তাতে সন্তুষ্ঠ। আমরা আশা করবো, উচ্চ আদালতেও যেন আসামিদের এ সাজা বহাল থাকে। আর রায় যেন দ্রুত কার্যকর হয়। আবরারকে নিয়ে বুয়েট কর্তৃপক্ষ একটা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করতে চেয়েছিল। আশা করছি, তারা কালক্ষেপণ না করে সেটার কাজ দ্রুত শুরু করবে।’

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon বিজ্ঞাপন

    জে এম আলী নয়ন

    সর্বমোট নিউজ: 4964

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ 
  • আমাদেরকে ফলো করুন…