biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজXDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশনbiggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাTuesday , 9 January 2024
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • নৌকায় মায়ের কোলে হাড়কাঁপানো শীতে কাঁপছে দুই শিশু

    রুবেল হোসেনঃ
    January 9, 2024 1:38 am
    Link Copied!

    মেঘনা নদীর একেবারে কূলে একটি নৌকায় মায়ের পাশে বসে হাড়কাঁপানো শীতে কাঁপছে অবুঝ দুই (শিশু) ভাই-বোন মান্নান (৭) ও শাহিনুর (২)।

    সোমবার (৮ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে জেলার কমলনগর উপজেলার মতির হাট লঞ্চ ঘাট এলাকায় মেঘনা নদীর কূলে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে এ প্রতিবেদকের।

    শিশুদের মায়ের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিশুদের বাবার অপেক্ষা আছে। স্ত্রী শাহেনা বেগম ও দুই শিশু। তাই ছোট ছেলে-মেয়েকে কোলে নিয়ে বসে আছেন স্ত্রী। স্বামী লিটন আসলে এখান থেকে তারা চলে যাবে মজু চৌধুরী হাট। কথা বলার কিছুক্ষণ পর (স্বামী) লিটন চলে আসেন।

    আরও পড়ুন—    টিআইবির কোটিপতির হিসাব উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, রয়েছে গরমিলঃ তথ্যমন্ত্রী

    স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের বাড়ী বরিশাল জেলার মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলায়। তাদের পেশা নদীতে মাছ শিকার করা। ঝড়-বৃষ্টি, শীত সবকিছুর সঙ্গে মোকাবিলা করে নদীতে তাদের বসবাস। এখানেই খুঁজে পান সুখ-শান্তি।

    স্ত্রী শাহেনা বেগম শীর্ষ সংবাদকে বলেন- শীতের ভারি তেমন ভালো কাপড়চোপড় নেই। নদীতে অনেক শীত পড়ে। তবুও নদীতে থাকতে হয়। ছোট-ছোট ছেলে-মেয়েকে নিয়ে নদীতে তাদের বসবাস। কষ্ট হলেও থাকতে হয়,কিছুই করার নেই। কারন এটাই আমাদের জীবন। কিছুক্ষণ এখান থেকে চলে যাবো। আমার (স্বামী) লিটন মাঠ-ঘাটে মাছ বিক্রি করতে গেছে। তিনি আসলে চলে যাবো মজু চৌধুরী ফেরি ঘাট।

    আরও পড়ুন—    ৫ বছরে সড়কে ৩৯৫২২ প্রাণহানিঃ যাত্রী কল্যাণ সমিতি

    স্বামী লিটন শীর্ষ সংবাদকে জানান, প্রচুর ঠান্ডা পড়ে। এরপরও নদীতেই আমাদের থাকতে হয়। ছোট-বেলা আমি (লিটন) নদীতে বড় হয়েছি। মাছ ধরা শিখছি। এখন মাছ ধরাই আমার পেশা। আমাদের বাপ-দাদার পেশা ছিল মাছ ধরা। নদীতে এখন কম মাছ পাওয়া যায়। তাই গত কয়েকদিন ধরে মতির হাট থেকে মজু চৌধুরী হাট পর্যন্ত। মেঘনা নদীতে ছোট-ছোট মাছ ধরে জীবিকা-নির্বাহ করি। রাতে মজু চৌধুরী ফেরি ঘাট এলাকায় নৌকায় থাকি। নৌকার চারদিকে প্লাস্টিকের কাপড় মুড়িয়ে দিই, তখন শীত একটু কম লাগে। ছেলে-মেয়ে নিয়ে ঘুমিয়ে থাকি নৌকায়।

    আক্ষেপ-প্রকাশ করে স্বামী-স্ত্রী জানান, চারদিকে অনেকেই এ শীতে কম্বল বিতরণ করে। বিভিন্ন সময় সাহায্য-সহয়তা করে। কিন্তু এ দম্পতি সবকিছু থেকে বঞ্চিত। কারন তারা বরিশাল জেলার বাসিন্দা। এখানে কেউ কিছু বিতরণ করলে বলে তোমরা (স্বামী-স্ত্রী) অন্য জেলার বাসিন্দা।

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন/রুবেল

    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ

     

    Nazrul Islam Joy

    Nazrul Islam Joy

    Editorial Head

    সর্বমোট নিউজ: 243

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ 
  • আমাদেরকে ফলো করুন…