biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাThursday , 20 October 2022
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে সার্ভার দেবে না নির্বাচন কমিশন

    Link Copied!

    নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) অনুবিভাগ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে গেলেও ভোটার সার্ভার তাদের দেওয়ার সুযোগ নেই। এটা কাউকেই দেওয়ার সুযোগ নেই। এটা ইসির সম্পদ। তবে, আমরা তথ্য শেয়ার করতে পারি। এনআইডি স্বরাষ্ট্রে চলে গেলে তারা তথ্য ব্যবহার করতে চাইলে দেওয়া যাবে। এনআইডি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে গেলে আমরা নাগরিকদের ভোটার কার্ড দেবো।’বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

    আলমগীর বলেন, ‘এনআইডি চলে গেলে ক্ষতি হবে না। এনআইডি এক জিনিস, ভোটার এক জিনিস। আমরা কাজ করি ভোটার তালিকা নিয়ে। এনআইডির ভিত্তিতে নির্বাচন করি না। আমরা ভোটার তালিকার ভিত্তিতে নির্বাচন করি।’

    সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এনআইডির জন্য নতুন আইন হচ্ছে। এটি পাস হলেই এনআইডি নির্বাচন কমিশন থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলে যাবে। জন্মের পরপরই নাগরিককে এনআইডি দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন- চৌহালীতে আইনশৃঙ্খলা ও মাসিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

    ভোটার তালিকার বাই প্রোডাক্ট হিসেবে ইসি এ কাজটি ২০০৮ সাল থেকে করে আসছে। এজন্য সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, এমনকি সাধারণ মানুষরাও চাচ্ছেন, এটি ইসির কাছেই থাকুক।

    এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এনআইডি চলে গেলে এটার নাম দেব ‘‘ভোটার আইডি’’। ভোটাররা আমাদের কাছ থেকে কার্ড পাবেন। এনআইডি কার্ড হিসেবে তো আমরা বানাইনি। আমরা তো বানিয়েছি ভোটার কার্ড হিসেবে। আমাদের সার্ভার আমাদের কাছেই থাকবে। এ সার্ভার আমরা কারো কাছে হস্তান্তর করব না। এটা নিয়ে যারা বোঝে, তারাও বলে; যারা না বোঝে, তারাও বলে।’

    জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘নতুন করে কিনতে না পারলে যা আছে তা দিয়ে যতগুলো আসনে নির্বাচন ব্যবহার করা যায়, ততগুলোই করব। পরিকল্পনা কমিশন যদি মনে করে, আর্থিক সক্ষমতা আমাদের আছে, তাহলে নতুন করে ইভিএম কেনা হবে। তবে, এটা আমাদের যদি জানুয়ারির মধ্যে না (প্রকল্প পাস না করে) দেন, তাহলে আমাদের পক্ষে সম্ভব হবে না।’

    আরও পড়ুন- রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে রাজি মিয়ানমার জান্তা সরকার

    গোপন কক্ষে সিসি ক্যামেরা বসানো ভোটাধিকার লঙ্ঘন, এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আলমগীর বলেন, ‘আমরা গোপন কক্ষে সিসি ক্যামেরা রাখিনি। কারণ, এটা গোপন কক্ষ। কে কোন মার্কায় ভোট দিয়েছেন, এটা দ্বিতীয় ব্যক্তির জানার সুযোগ নেই। সিইসি বা কমিশনার, কারো অধিকার নেই, এটা জানার। যারা বলেছেন, ঠিকই বলেছেন। আমরা গোপন কক্ষে সিসি ক্যামেরা রাখিনি। ভোটকেন্দ্রে রেখেছি। সেখানে দেখা গেছে, অবৈধ ব্যক্তি ভোট দিয়ে চলে আসছেন। কাকে ভোট দিয়েছেন, তা তো দেখিনি। এটা দেখার সুযোগ নেই। কেউ যদি এটা বলে থাকেন, সেটা ভুল তথ্য।’

    তিনি বলেন, ‘গোপন কক্ষে আমাদের কোনো সিসি ক্যামেরা ছিল না। রাখার কোনো সুযোগ নেই। ভোটার ব্যতীত আর কেউ ঢুকেছে কি না, সেটা দেখেছি।’

    অন্য এক প্রশ্নের জবাবে ইসি আলমগীর বলেন, ‘গাইবান্ধা-৫ আসনের উপ-নির্বাচনে অনিয়মের বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি আগামীকাল হয়ত ঢাকায় ফিরবে। তারপর তারা রিপোর্ট দেবে। রিপোর্টের ভিত্তিতে আমরা সিদ্ধান্ত নেবো।’

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon বিজ্ঞাপন

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ  
  • আমাদেরকে ফলো করুন…