biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাSaturday , 19 August 2023
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • রায়পুরে মুরগি-ছাগলের ঘর তৈরিতেও অনিয়ম

    Link Copied!

    বেকার সমস্যার সমাধান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে ‘উপকূলী সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। সেই প্রকল্পের আওতায় এই প্রথম লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে শুরু হয়েছে মুরগি ও ছাগল পালন কার্যক্রম। এ কাজের মুরগি ও ছাগল পালনের অস্থায়ী ঘর নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। কর্মকর্তার পছন্দমত ঠিকাদার দিয়ে উপকারভোগীদের ঘর নিম্নমানের ইট ও রেন্ডি কাঠ দিয়ে নির্মাণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।

    উপকারভূগীদের দিয়ে করার কথা থাকলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে শুধু নিম্নমানের রিন্ড কাঠ-টিন ও ইট দিয়ে। এ ধরনের অভিযোগ পেয়েও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কোনো ধরনের তদারকি করছেন না। এতে বঞ্চিত হচ্ছেন উপকারভোগীরা।

    এর আগে জুন-০২৩ ক্লোজিংয়ের কথা বলে গত ২০ জন ৯০ জন উপকারভূগীর কাছ থেকে ননজুডিশিয়াল খালি স্ট্যাম্পে দস্তখত নেয় প্রাণীসস্পদ কর্মকর্তারা। এতে প্রতিবাদে করলে ইউএনও এর মাধ্যমে ওই স্ট্যাম্পে ২০ হাজার টাকা সংখ্যা লেখা হলে শান্ত হয় উপকারভূগীরা।

    আরও পড়ুন-   উলিপুরে মাদরাসায় নিয়োগের আবেদন জমা নিতে গড়িমসি

    উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপকূলীঅঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় “স্ক্যাভেজিং পোল্ট্রি পালন”র জন্য লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলায় মুরগি পালন কার্যক্রম চালু করার জন্য ৩ নম্বর চরমোহনা, ১নং উত্তর চরআবাবিল ও ৯নং দক্ষিন চরআবাবিল ইউনিয়নে ৩০টি দল গঠন করা হয়।

    প্রতি দলে ৩০ জন সদস্য নিয়ে ৯০ উপকারভোগী নির্বাচন করা হয়। একজন উপকারভোগীর জন্য রয়েছে অস্থায়ী একটি মুরগি অথবা ছাগল পালনের ঘর, ১৩টি মুরগি, দুটি মোরগ, খাদ্য-ওষুধসহ উপকরণসামগ্রী। এরই মধ্যে উপকারভোগীদের মাঝে মুরগি ও ছাগল পালনের জন্য অস্থায়ী ঘর নির্মানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
    এদিকে মুরগি পালনের অস্থায়ী ঘরগুলো নির্মাণ করার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কর্মকর্তার শুভাকাঙ্খি চরআবাবিল ইউনিয়নের আলমগীর এন্টারপ্রাইজ নামের এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে।

    ২০ হাজার টাকা ব্যয়ে একটি অস্থায়ী ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার কথা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটির। কিন্তু ঠিকাদার সিডিউল অনুযায়ী উপকরন না দিয়ে রেন্ডি কাঠ এবং ইট ও টিনও নিন্মমানের দিচ্ছে। মুরগি ও ছাগলের ঘর নির্মাণে অনিয়ম হলেও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা কোনো রকম তদারকি করছেন না বলে অভিযোগ। ফলে বাধ্য হয়েই উপকারভোগীরা ঠিকাদারের এসব নিম্নমানের কাঠ, টিন দিয়ে করা ঘর দেখছেন।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন উপকারভোগী জানান, মুরগি ও ছাগল পালনের জন্য তাঁদের ঘর দেওয়ার কথা বলে কার্যালয়ে ডেকে নেওয়া হয়। জুন ক্লোজিংয়ের নামে ননজুডিশিয়াল সাদা খালি স্ট্যাম্পে সই নেয় কর্মকর্তারা। তখন প্রতিবাদ করলে ও ইউএনও স্যারের নির্দেশে ২০ হাজার টাকার কথা লেখেন ও পরে ব্যাংক থেকে ওই টাকা উত্তোল করে ঠিকাদার দিয়ে নিন্মমানের কাজ করাচ্ছেন। ঠিকাদার নিন্মমানের মালপত্র খামারিদের বাড়িতে এনে ঘর তৈরি করেছেন। কাঠ ও ইটগুলো ভালো না থাকায় দুই মাসের বেশি ঘর টিকবে না।

    আরও পড়ুন-   ডেঙ্গুর মতো ভয়ংকর বিএনপিকেও প্রতিরোধ করতে হবেঃ ওবায়দুল কাদের

    ‘উপকূলীয়অঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন’ প্রকল্পের উত্তর চরআবাবিল ইউনিয়নের মাঠকর্মী আলেয়া বেগম বলেন, ‘আমার ইউনিয়নে ৩০ জনকে মুরগি পালনের জন্য ঠিকাদার নীজের ইচ্ছেমতে ঘর তৈরি করছেন।’ আপনি অনিয়ম করে সদস্য নিয়েছেন কেন? এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন- ‘এগুলো মিথ্যা। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আপনি প্রানীসম্পদ কর্মকর্তাকে জিজ্ঞেস করেন।’

    পরে রাতেই মাঠকর্মী আলেয়া বেগমের স্বামী ও স্থানীয় স্কুলের দপ্তরি আব্দুল কাদের বলেন, ‘আপনি এসব বিষয়ে অফিসে যোগাযোগ করবেন।’ এসময় তিনি এই রিপোর্টারকে হুমকি দিয়ে বলেন- ‘এখানে আর ফোন দিবেন না।’

    তবে অভিযোগ স্বীকার করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আলমগীর এন্টারপ্রাইজের মালিক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘মুরগি ও ছাগল পালনের জন্য ৯০টি ঘর তৈরি করে দিচ্ছি। সিডিউল মতো তো কাজ করা যায়না। সমসসা একটু থাকবেই। রবিবার সকালে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে আসেন। তখন আপনার সাথে কথা বলবো।’

    এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, ‘মুরগি ও ছাগল পালনের জন্য ঠিকাদারের মাধ্যমে তিন ইউনিয়নের ৯০ জন উপকারভোগীর মাঝে ঘর তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে। ঈদের আগে তখন জুন ক্লোজিংয় থাকার কারনে উপকারভোগীদের দস্তখত নিয়েছিলাম। তাতে আমাদের কিছু ভূল ছিলো। নিন্মমানের ঘর করার ব্যাপারে অভিযোগটি তদন্ত করে ব্যাবস্থা নিচ্ছি।

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ  
  • আমাদেরকে ফলো করুন…