biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাFriday , 6 January 2023
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • সরকারের চতুর্থ বর্ষপূর্তিতে দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    Link Copied!

    একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠনের চার বছরপূর্তি উপলক্ষে দেশবাসী এবং দেশের বাইরে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে খ্রিষ্টীয় নতুন বছরের (২০২৩) শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন তিনি।

    শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে্য দেওয়া ভাষণে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী।

    এসময় তিনি বলেন- আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে স্বাধীনতাবিরোধী, ক্ষমতালোভী, জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনকারী ও পরগাছা গোষ্ঠীর সরব তৎপরতা শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি-জামাত জোটের অগ্নিসন্ত্রাস এবং পেট্রোল বোমা হামলায় নিহতদের স্মরণ করে তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান শেখ হাসিনা।

    আরও পড়ুন-    ‘বিচার নিশ্চিতে যা যা প্রয়োজন, সব করেছে বর্তমান সরকার’

    বক্তব্যের শুরুতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ নির্যাতিত মা- বোন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিবসহ সব শহীদকে স্মরণ করেন তিনি। স্মরণ করেন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের। ২০০১ সালের পর হত্যাকাণ্ডের শিকার সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার, মঞ্জুরুল ইমাম, মমতাজ উদ্দিনসহ ২১ হাজার নেতাকর্মীকে স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা রুখতে স্বাধীনতাবিরোধীরা দেশ-বিদেশে ভাড়াটে ‘বিবৃতিজীবী’ নিয়োগ করেছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এ বছরের শেষে অথবা সামনের বছরের শুরুতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু এখন থেকেই স্বাধীনতাবিরোধী, ক্ষমতালোভী, জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনকারী আর পরগাছা গোষ্ঠীর সরব তৎপরতা শুরু হয়েছে। এদের লক্ষ্য ঘোলাটে পরিস্থিতি সৃষ্টি করে পেছনের দরজা দিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করা, গণতন্ত্রেও অগ্রযাত্রা ব্যাহত করা। এরা লুণ্ঠন করা অর্থ দিয়ে দেশে-বিদেশে ভাড়াটে বুদ্ধিজীবী ও বিবৃতিজীবী নিয়োগ করেছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কুৎসা রটিয়ে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এরা মিথ্যে এবং ভুয়া তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। এদের মিথ্যাচারে বিভ্রান্ত হবেন না।

    আরও পড়ুন-    গোবিন্দগঞ্জে ফাঁসিতলা বক্সিং ক্লাবের পক্ষে অসহায় ও দুস্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

    আওয়ামী লীগ সরকার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের প্রত্যাশা করছি। নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য বাংলাদেশে এই প্রথম একটি আইন পাশ করা হয়েছে। সেই আইনের আওতায় সার্চ কমিটি করে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে আর্থিক স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। সরকার সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহায়তা দিয়ে যাবে।

    টানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থেকে দেশ এবং দেশের জনগণকে কী দিতে পেরেছে আওয়ামী লীগ, তা বিচার-বিশেষণের ভার জনগণের ওপর ছেড়ে দেওয়ার কথা জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘২০০৯ সালে আমরা যখন সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করি, তখনও বিশ্বব্যাপী মন্দা চলছিল। চালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম ছিল আকাশচুম্বী। অন্যদিকে, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ছিল নিম্নমুখী। বিদ্যুতের অভাবে দিনের পর দিন লোডশেডিং চলত। গ্যাসের অভাবে শিল্পকারখানার মালিকেরা যেমন হাহাকার করত, তেমনি চুলা জ্বলত না মানুষের বাড়িতে। সারসহ কৃষি উপকরণের উচ্চমূল্য এবং জ্বালানি তেলের অভাবে কৃষকের নাভিশ্বাস উঠেছিল। এমনই এক অর্থনৈতিক দুরবস্থার মধ্যে আমরা সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিই। নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে আমরা রূপকল্প-২০২১ প্রণয়ন করি এবং জনগণের সামনে তুলে ধরি।’

    সরকার গঠনের পর ইশতেহারের আলোকে আশু করণীয়; স্বল্প, মধ্য এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে এগিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করার কথা জানান শেখ হাসিনা।

    তিনি বলেন, ‘স্থবির অর্থনীতিকে সচল করতে শুরুতেই কৃষি, জ্বালানি, বিদ্যুৎসহ কয়েকটি খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা কাজ শুরু করি। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে বেশ কয়েকটি ছোট বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করি।’

    আরও পড়ুন-    ৮ অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস যশোরে

    ‘খাদ্যশস্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য আমরা মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকেই রাসায়নিক সারের দাম কমিয়ে দেই। এরপর আরও দুই দফায় সারের দাম হ্রাস করে কৃষকের ক্রয়ক্ষমতার আওতায় আনা হয়। এমনিভাবে প্রতিটি খাতে আমরা পরিকল্পিত উন্নয়ন নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিই।’
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রূপকল্প-২০২১ এর পর আমরা রূপকল্প-২০৪১ এবং ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ প্রণয়ন করেছি। রূপকল্প-২০২১-এ আমরা অন্যান্য লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পাশাপাশি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলাম। আজকে সন্তুষ্টচিত্তে বলতে পারি, আমরা সে প্রতিশ্রুতি পূরণে সক্ষম হয়েছি।’

    ‘রূপকল্প-২০৪১ এর লক্ষ্য হচ্ছে— ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে প্রতিষ্ঠিত করা। ব-দ্বীপ পরিকল্পনার লক্ষ্য হচ্ছে— জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে টেকসই উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে হিসেবে টিকিয়ে রাখা।’

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon বিজ্ঞাপন

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ  
  • আমাদেরকে ফলো করুন…