অর্থনীতি সংবাদঃ
শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে শেয়ারে ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণের পর প্রথম সপ্তাহ টানা উত্থান হয়েছে। তবে পরের সপ্তাহই টানা পতনে কাটিয়েছে শেয়ারবাজার। বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসও পতন হয়েছে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। সূচকের সাথে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে।
আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩২.১৩ পয়েন্ট বা ০.৫১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ১৪৮.৭৬ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৮.৭০ পয়েন্ট বা ০.৬৪ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৬.৫৬ পয়েন্ট বা ০.৭৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৪৫.৭১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১৯৪.৩৯ পয়েন্টে।
ডিএসইতে আজ টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫৮৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকার। যা আগের কার্যদিবস হতে ২১৫ কোটি ৭২ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৯৯ কোটি ১৬ লাখ টাকার।
আরও দেখতে পারেন-
⇒ ওষুধ আইনের খসড়া অনুমোদন: লাইসেন্স ছাড়া আমদানিতে ১০ বছরের জেল
⇒ ২২৮ বৎসরের পুরনো মুঘল আমলের ঐতিহাসিক “কাজীর মসজিদ”
⇒ মাছ উৎপাদনে সেরা তিন দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
⇒ গ্রিসে নৌকাডুবে অর্ধশতাধিক অভিবাসনপ্রত্যাশী নিখোঁজ
ডিএসইতে আজ ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯৬টির বা ২৫.৪০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৬৬টির বা ৪৩.৯১ শতাংশের এবং ১১৬টির বা ৩০.৬৯ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১০৫.০৮ পয়েন্ট বা ০.৫৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ১২৭.৬৮ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৫৫টির, কমেছে ১১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৪টির দর। আজ সিএসইতে ১৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।