লক্ষ্মীপুরে বিনা সুদে লাখ টাকার প্রলোভনে ঢাকায় লোক জড়ো করানোর অভিযোগে সদর রামগতি ও কমলনগর থানায় পৃথক তিনটি মামলা করা হয়েছে। এসব মামলায় ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ৭৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। সদর থানার মামলায় প্রতারক সিন্ডিকেটের সদস্য নুর মোহাম্মদ ও তাঁর স্ত্রী রাশেদা বেগম,কমলনগর থানার মামলায় সাহাবুদ্দিন মিয়া ও মাহফুজ আলম ও রামগতির হাসিনা আক্তার, শিরীন আক্তার ও শিক্ষক মো. জাহিদ হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
লক্ষ্মীপুরে বিনা সুদে লাখ টাকার প্রলোভনে ঢাকায় লোক জড়ো করানোর অভিযোগে সদর রামগতি ও কমলনগর থানায় পৃথক তিনটি মামলা করা হয়েছে। এসব মামলায় ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ৭৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। সদর থানার মামলায় প্রতারক সিন্ডিকেটের সদস্য নুর মোহাম্মদ ও তাঁর স্ত্রী রাশেদা বেগম,কমলনগর থানার মামলায় সাহাবুদ্দিন মিয়া ও মাহফুজ আলম ও রামগতির হাসিনা আক্তার, শিরীন আক্তার ও শিক্ষক মো. জাহিদ হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ বুধবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার আক্তার হোসেন। তিনি বলেন, প্রতারক চক্রের অন্যদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে। এই চক্রের সবাইকে গ্রেপ্তার করা হবে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঢাকায় সমাবেশে যোগ দিলেই মিলবে সর্বনিম্ন এক লাখ থেকে কোটি টাকা পর্যন্ত সুদমুক্ত ঋণ। এমন প্রলোভনে ঢাকায় যাত্রাকালে রোববার রাতে লক্ষ্মীপুরের রামগতি-কমলনগর ও সদরে তিন শতাধিক নারী-পুরুষ স্থানীয় জনতা ও পুলিশের হাতে আটক হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। পরে পুলিশ ছয়টি মাইক্রোবাস, সাতটি বড় বাসসহ শতাধিক ব্যক্তিকে আটক করে। পরে আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রতারণার মামলায় রামগতিতে সিন্ডিকেটের তিনজন, কমলনগরে দুইজন ও সদরে স্বামী-স্ত্রীসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িত না থাকায় অন্যদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় প্রতারণার অভিযোগে মঙ্গলবার রাতে থানায় পৃথক তিনটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে রামগতি থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে আরও ২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে আবু ইউসুফ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। সদর থানায় মামলা করেন সদর উপজেলার চর মনসা গ্রামের বাসিন্দা নজির উল্লাহর ছেলে মো. সেলিম। এই মামলায় আসামী করা হয় ২৮ জনকে। তাদের মধ্যে তিনজনের নাম এজাহারে থাকলেও ২৫ জন অজ্ঞাত রয়েছে। এ ছাড়া কমলনর উপজেলার বাসিন্দা ওমর ফারুক বাদী হয়ে ৩৫ জনকে আসামি করে থানায় আরও একটি মামলা করেন।
রামগতি, সদর ও কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কবির হোসেন, আবদুল মোন্নাফ ও মো. তৌহিদুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তার সাতজনকে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। তাঁরা প্রতারণা সিন্ডিকেটের সদস্য। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।
আজ বুধবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার আক্তার হোসেন। তিনি বলেন, প্রতারক চক্রের অন্যদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে। এই চক্রের সবাইকে গ্রেপ্তার করা হবে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঢাকায় সমাবেশে যোগ দিলেই মিলবে সর্বনিম্ন এক লাখ থেকে কোটি টাকা পর্যন্ত সুদমুক্ত ঋণ। এমন প্রলোভনে ঢাকায় যাত্রাকালে রোববার রাতে লক্ষ্মীপুরের রামগতি-কমলনগর ও সদরে তিন শতাধিক নারী-পুরুষ স্থানীয় জনতা ও পুলিশের হাতে আটক হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। পরে পুলিশ ছয়টি মাইক্রোবাস, সাতটি বড় বাসসহ শতাধিক ব্যক্তিকে আটক করে। পরে আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রতারণার মামলায় রামগতিতে সিন্ডিকেটের তিনজন, কমলনগরে দুইজন ও সদরে স্বামী-স্ত্রীসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িত না থাকায় অন্যদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় প্রতারণার অভিযোগে মঙ্গলবার রাতে থানায় পৃথক তিনটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে রামগতি থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে আরও ২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে আবু ইউসুফ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। সদর থানায় মামলা করেন সদর উপজেলার চর মনসা গ্রামের বাসিন্দা নজির উল্লাহর ছেলে মো. সেলিম। এই মামলায় আসামী করা হয় ২৮ জনকে। তাদের মধ্যে তিনজনের নাম এজাহারে থাকলেও ২৫ জন অজ্ঞাত রয়েছে। এ ছাড়া কমলনর উপজেলার বাসিন্দা ওমর ফারুক বাদী হয়ে ৩৫ জনকে আসামি করে থানায় আরও একটি মামলা করেন।
রামগতি, সদর ও কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কবির হোসেন, আবদুল মোন্নাফ ও মো. তৌহিদুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তার সাতজনকে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। তাঁরা প্রতারণা সিন্ডিকেটের সদস্য। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।