biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাThursday , 11 August 2022
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • ১৮ বছর পর হাসপাতালে এলো নতুন এক্সরে মেশিন

    Link Copied!

    লক্ষ্মীপুরের রায়পুর সরকারি হাসপাতালে গত ১৮ বছর টেকনেশিয়ান নাই। এতে এক্সেরে মেশিনটিও অকেজো পড়ে থেকে তা নষ্ট হয়ে যায়। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের চিঠি চালাচালির পর সরকার আবার (এক বছর আগে) নতুন মেশিন দেন। তবে টেকনেশিযান নিয়োগ দেননি। অবশেষে রোগীদের কথা চিন্তা করে নতুন করে চুক্তিতে একজন টেকনেশিয়ান নিয়োগ দিয়ে এক্সেরে মেশিনটি চালু করেছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

    অপরদিকে, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও কর্মকর্তাসহ নানা সংকটে লক্ষ্মীপুরের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। জনবল সংকটে রোগীরা তাদের কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ হাসপাতালে শয্যা ও ওয়ার্ড সংখ্যা বাড়ানো হলেও বাড়েনি জনবল। ফলে নির্ধারিত ক্ষমতার দ্বিগুণ বেশি রোগীর চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অপরদিকে, টেকনিশিয়ান থাকলেও ইজিসি নাই।

    করোনার কঠিন সময়ে রায়পুরের এমপি অ্যাডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন তার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে হাসপাতালের আরএমও, ওটিরুম, রোগীর ওয়ার্ডের জন্য এসি, ১০টি সিলিং ফ্যান ও অক্সিজেন দিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে এই হাসপাতালে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সংকট রয়েছে। এসংকট সমাধানে প্রতিমাসে প্রতিবেদন পাঠালেও লাভ হচ্ছে না।

    উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নতুন এক্স-রে টেকনিশিয়ান ওমর ফারুখ বলেন, নতুন ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি গত এক বছর আগে স্থাপন করা হয়। কিন্তু সরকারিভাবে টেকনেশিয়ান নিয়োগ না করায় মেশিনটি চালু করা হয়নি। বুধবার রোগীদের কষ্ট লগবে আমাকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে মেশিনটি চালু করেছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

    হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা মামুনুর রশিদসহ কয়েকজন রোগী জানান, এখানের অধিকাংশ যন্ত্রপাতি নষ্ট। তারপরেও ১৮ বছর পর এক্সরে মেশিন চালু করায় আমরা খুশি। কারন, হাসপাতালে এসে পায়ের এক্সেরে করিয়ে ১৫০ টাকা দিয়েছি। আর বাহিরে করালে ৬০০ টাকা দিতে হতো। অন্যদিকে টেকনিশিয়ান আছে কিন্তু ইসিজি যন্ত্র নাই। তাই বাইরে থেকে পরীক্ষা করে ডাক্তারকে রিপোর্ট দিতে হয়।

    রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. বাহারুল আলম বলেন, সরকার টেকনেশিয়ান নিয়োগ না দেয়ায় গত এক বছর নতুন এক্সেরে মেশিন অকেজো পড়েছিলো। রোগীদের কথা চিন্তা করে কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বরে চুক্তিভিত্তিক টেকনেশিয়ান নিয়োগ দিয়ে মেশিনটি চালুর ব্যবস্থা করেছি। স্থানীয় এমপি বিদেশ থেকে আসলে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্ধোধন করবো। এছাড়াও চিকিৎসক ও কর্মকর্তাসহ জনবল সংকট সমাধান, হাসপাতাল পরিচ্ছন্ন রাখা এবং রোগীদের সেবা বৃদ্ধিতে কাজ করছি।

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ  
  • আমাদেরকে ফলো করুন…