biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাMonday , 14 November 2022
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • পেঁয়াজ চাষে ব্যস্ত বিরামপুরের কৃষকরা

    Link Copied!

    দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় অধিক লাভের আশায় পেঁয়াজ চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। নিজ পরিবারের পাশাপাশি দেশের বাজারের চাহিদা পূরণ করতে সবজিটি আবাদ করছেন তাঁরা। ভারতীয় পেঁয়াজের চেয়ে দেশি পেঁয়াজের গুণগত মান ভালো হওয়ায় দাম বেশি পাওয়ার প্রত্যাশা চাষিদের।

    বিরামপুর উপজেলার মুকুন্দপুর সবজির মাঠ ঘুরে দেখা যায়, প্রায় মাঠে অন্যান্য রবি শষ্যের পাশাপাশি পেঁয়াজ চাষ করছেন এখানকার কৃষকরা। প্রতিটি জমির একাংশে পেঁয়াজ আবাদ করছেন তাঁরা। আবার অনেকেই বিঘাপ্রতি পেঁয়াজ চাষ করেছেন।

    আরও পড়ুন-    বাংলার মানুষ আমরা নিজেদের সমস্যা নিজেরাই সমাধান করতে পারি: জয়

    চাষিরা জানান, বিঘাপ্রতি ৩০ কেজি পটাস, ৫০ কেজি ফসফেট ও ১৫ কেজি ইউরিয়া সারের পাশাপাশি গোবর মিশিয়ে পেঁয়াজ চাষের জমি তৈরি করেছেন তাঁরা। এক বিঘা জমিতে প্রয়োজন হয় ২০ হাজার টাকার পেঁয়াজের বীজ। সব মিলিয়ে মোট খরচ হয় ৪০ হাজার টাকা। আশ্বিন মাস থেকে পেঁয়াজ রোপণ শুরু হয়। অগ্রহায়ণ মাসেই পেঁয়াজ বাজারজাত করেন তাঁরা। গড়ে তিন মাস সময় লাগে এই ফসল ঘরে তুলতে। ভালো ফলন হলে বিঘাপ্রতি ১ লাখ টাকার পেঁয়াজ বিক্রি হবে।

    কথা হয় মুকুন্দপুর গ্রামের পেঁয়াজ চাষি আব্দুল হাকিম এর সাথে। তিনি বলেন, ‘বাপ-দাদাদের দেখেছি অনান্য ফসলের পাশাপাশি বাড়ির জন্য কয়েক শতক জমিতে পেঁয়াজের আবাদ করতে। বর্তমান দেশে পেঁয়াজের চাহিদা এবং দাম ভালো পাওয়ায় আমি এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছি। গতবারও ভালো দাম পাইছি। আশা করি এবারও দাম ভালোই পাবো।’

    আরও পড়ুন-    তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

    কথা হয় অপর পেঁয়াজ চাষি আফজাল হোসেনের সাথে। তিনি বলেন, ‘এর আগে দেশে পেঁয়াজের অস্থির বাজার ছিলো। ২০০ টাকা কেজি দরেও মানুষকে পেঁয়াজ কিনে খেতে হয়েছিলো। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ছিলো। যার কারণে দাম বেড়ে যায়। আমরা কৃষকেরা পেঁয়াজ চাষে মনোযোগী হই। পরে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক হয়। কিন্তু, এখনো পাইকাররা আমাদের কাছ থেকে ভালো দামে পেঁয়াজ কেনেন। তাই কৃষকরা পেঁয়াজ চাষ করছেন।’

    বিরামপুর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ নিকছন চন্দ্র পাল বলেন, ‘চলতি শীত মৌসুমে উপজেলায় ১ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে রবিশস্য চাষ করছেন কৃষকেরা। তার মধ্যে ৪ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ চাষ হচ্ছে। আমরা কৃষকদের বিনামূল্যে বিভিন্ন সবজির বীজসহ সার প্রদান করেছি। আমরা কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করে চলেছি।’

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon বিজ্ঞাপন

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০