গত কয়েক বছর আগে বন্যার পানির স্রোতে দক্ষিণ ও উত্তর পাশে সড়ক ভেঙ্গে খাল হয়ে যায়। যোগাযোগ রক্ষা ও সচল রাখতে রাজ্জাক মুন্সির বাড়ির পাশে ব্রীজ স্থাপনা করা হলেও উত্তর পাশে ব্রীজ নেই। অথচ আবাদি জমি পানি আটকে জলাবদ্ধ হয়ে বছরের পর বছর কৃষিতে রবি ফসল উৎপাদন বন্ধ হয়ে এক ফসলি জমি হয়েছে, ব্রীজ অথবা কালভার্ট নির্মাণ করে জটিলতা নিরাশনের কোন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। রাজ্জাক মুন্সির বাড়ির দক্ষিণ পাশে সড়ক কেটে ব্রীজ বা কালভার্টের দাবিসহ অনেকেই প্রতিবাদ করেও কোন সুফল আসছে না।
আরও পড়ুন- ছাত্রলীগের সম্মেলন ৩ ডিসেম্বর
এখন কৃষকরা চাষাবাদ নিয়ে হতাশ। কৃষিতে সমৃদ্ধি ও উৎপাদন বাড়াতে কৃষি বান্ধব সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছেন চৌহালীর কৃষক ও কৃষাণীরা।
রমজান মন্ডল বলেন, কৃষিতে বিপ্লব ও উৎপাদন মুখি জমি কোদালিয়া মৌজা, কিন্তু এজমিতে একবার পানি ডুকলে আটকে থাকে মাসের পর মাস। পানি নিষ্কাশন ও জলাবদ্ধতা নিরসনে কোন ব্রীজ বা কালভার্ট নাই। ফলে এ এলাকার কৃষকরা বঞ্চিত হচ্ছে মাসকলাই, মুশর, সরিষাসহ বিভিন্ন রবি ফসল থেকে। এ ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই।
পশ্চিম কোদালিয়ার কৃষক ঠান্ডু বলেন, আষাঢ় মাসে পানি আসছে এখন কার্তীক মাস কিন্তু পানি বেরিয়ে যাওয়ার জন্য কোন ব্যবস্থা নাই। এলাকায় দুই আবাদ বহাল ও উৎপাদন লক্ষ অর্জনে এখানে কালভার্টের অথবা ব্রীজের দরকার।