গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত, নিবন্ধন নং ১১৪
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  16. বিনোদন
  17. বিশেষ প্রতিবেদন
  18. রাজনীতি
  19. শিক্ষাঙ্গন
  20. শেখ হাসিনার পতন
  21. সম্পাদকীয়
  22. সারাদেশ
  23. স্বাস্থ্য
  24. হট আপ নিউজ
  25. হট এক্সলুসিভ
  26. হাই লাইটস

“ড. ইউনূসের কারণে বাংলাদেশ পেয়েছে বিশেষ সুবিধা”

নিজস্ব প্রতিবেদক
আগস্ট ২৩, ২০২৫ ৩:৩৩ অপরাহ্ণ
  • ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেস সচিব

    অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম | ছবিঃ ২৩ আগস্ট, ২০২৫ | সংগৃহীত

Link Copied!

মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তি পরিচিতি থাকায় বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বলে জানিয়েছে প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এসময় তিনি শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করতে শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিল অন্তর্বর্তী সরকার উল্লেখ করে বলেন, শুল্ক আরও কমানোর চেষ্টা করা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামনে সম্পর্ক আরও উন্নত হবে। সেখানে রপ্তানি আরও বাড়বে।

আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা জানান প্রেস সচিব।

প্রেস সচিব আরও বলেন, নেগোশিয়েশনের সময় অন্যান্য মার্কেটের সঙ্গে প্রভাব কী হবে, সেটা মাথায় রেখেই দরকষাকষি করা হয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ওপর চূড়ান্ত শুল্কহার ঘোষণা করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাতে বাংলাদেশের পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে কমে হয় ২০ শতাংশ। মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে বেশ কয়েক দফা আলোচনার পর বাংলাদেশের পণ্যের ওপর শুল্ক কামানোর ঘোষণা আসে। গত এপ্রিলে বাংলাদেশের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করেছিলেন ট্রাম্প, পরে জুলাইয়ে তা ৩৫ শতাংশে নামিয়ে আনেন।

নিয়ম অনুযায়ী, ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষিত নতুন শুল্কহার প্রযোজ্য হয় ৭ আগস্ট থেকে। আর ওই দিন থেকে যেসব পণ্য চালান যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশ করবে, সেসব পণ্য চালানে নতুন হার কার্যকর হবে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য চালান পৌঁছতে মাসখানেক সময় লাগে। সেই হিসেবে আগামী মাসে পৌঁছা সব চালানেই নতুন হার কার্যকর হবে।

নতুন শুল্ক হারের বিষয়ে জানতে চাইলে বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম কালবেলাকে বলেন, ৭ আগস্ট থেকে যেসব পণ্য চালান যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাঠানো হবে, এসব চালানে নতুন শুল্কহার কার্যকর হবে। শিপিংয়ের কাছে তুলে দেওয়ার সময় থেকে বা বিল যে তারিখে ইস্যু হবে, সেই তারিখ থেকে পণ্য চালান কাউন্ট হবে। ৭ আগস্টের আগে যেসব চালান শিপমেন্ট হয়েছে, সেসব চালানে আগের শুল্কহার প্রযোজ্য হবে বলেও জানান এই ব্যবসায়ী নেতা।

এর আগে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ হারে শুল্ক দিতে হতো। এখন যে ২০ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক নির্ধারিত হয়েছে তার ফলে বাংলাদেশের মোট শুল্কের হার দাঁড়িয়েছে ৩৬ দশমিক ৫ শতাংশে, যা সুনির্দিষ্টভাবে বিভিন্ন পণ্যের জন্য বিভিন্ন হারে প্রযোজ্য হবে।

বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসাবে, যুক্তরাষ্ট্রই বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের একক বৃহত্তম বাজার। আবার যত পণ্য দেশটিতে বাংলাদেশ রপ্তানি করে তার ৮৬ শতাংশের বেশি হলো তৈরি পোশাক। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ৭ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন বা ৭৫৪ কোটি ডলারের গার্মেন্ট পণ্য।

শীর্ষ সংবাদ | নয়ন

জে এম আলী নয়ন

জে এম আলী নয়ন

সাব এডিটর

সর্বমোট নিউজ: 5482

Share this...
বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
  • আমাদেরকে ফলো করুন…