biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজXDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশনbiggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাTuesday , 14 November 2023
biggapon বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • শেয়ার করুন-

  • 0000

  • ভূরুঙ্গামারী উপজেলা মুক্ত দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

    Link Copied!

    দেশের প্রথম পাক হানাদার মুক্ত উপজেলা ভূরুঙ্গামারী মুক্ত দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়েছে।

    দিবসটি পালন উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও প্রেস ক্লাব যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

    মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয় থেকে র‌্যালি বের হয়ে বাসস্ট্যান্ড স্মৃতিসৌধ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

    আরও পড়ুন—    

    পরে মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম ফেরদৌসের সভাপতিত্বে প্রধান ও বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) উত্তম কুমার রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রুহুল আমীন (এসপি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত), উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুন্নবী চৌধুরী, ওসি রুহুল আমিন। বক্তব্য রাখেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আকতারুজ্জামান, সদ্য সাবেক উপজেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম মতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মজিদ সরকার, প্রেসক্লাবের সভাপতি আনোয়ারুল হক ও প্রেসক্লাবের সম্পাদক এমদাদুল হক মন্টু প্রমুখ।

    পরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় ২ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ ৭ জন ব্যক্তিকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।

    আরও পড়ুন—    

    উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ভূরুঙ্গামারী আক্রমনের পরিকল্পনা করার পর ৬ নং সেক্টর কমান্ডার এমকে বাশার, মিত্র বাহিনীর অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার জোসি সহ উর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাগণ সাহেবগঞ্জ সাব—সেক্টরে আসেন। এসময় ভারতীয় ষষ্ঠ মাউন্টেন ডিভিশনের একটি ব্রিগেড ও বিএসএফের কয়েকটি কোম্পানী সামরিক সজ্জায় সজ্জিত হয়ে ভূরুঙ্গামারীর দক্ষিণ দিক খোলা রেখে পূর্ব, পশ্চিম ও উত্তর দিক থেকে একযোগে আক্রমনের সিন্ধান্ত নেয়।

    পরিকল্পনা মোতাবেক ১৩ নভেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় বাহিনীর যৌথ নেতৃত্বে প্রবল আক্রমণ শুরু হয়। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ি এর একদিন আগেই মিত্র বাহিনী ভারতের সাহেবগঞ্জ থেকে ভূরুঙ্গামারীতে কামান ও মর্টারের গোলা বর্ষণ সহ বিমান হামলা চালায়। ১৪ নভেম্বর ভোর হবার আগেই পাকবাহিনীর গোলা বর্ষণ বন্ধ হয়ে যায়। তারা পিছু হটে নাগেশ্বরী উপজেলার দিকে চলে যায়।

    পরে মুক্তিবাহিনী ভোরে জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে সিও অফিসের (বর্তমান উপজেলা পরিষদ) সামনে চলে আসে এবং সেখানে বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করেন।

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ 
  • আমাদেরকে ফলো করুন…