biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাSaturday , 1 April 2023
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • এক গম্বুজের মসজিদ, চার কোণে চারটি মিনার

    Link Copied!

    স্থানীয় প্রবীণ লোকজন বলেন, প্রায় ১০০ বছর আগে একবার খাঞ্জালি মসজিদের ছাদ ভেঙে পড়েছিল। এরপরও গোলপাতার ছাউনি দিয়ে মসজিদে নামাজ আদায় চালিয়ে যেতে থাকেন স্থানীয় লোকজন। পরে ২০১৪–১৫ অর্থবছরে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মসজিদটি সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। বর্তমানে মুসলিম স্থাপত্যের এ নিদর্শন সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর খুলনা কার্যালয় সূত্র জানায়, কারুকাজ ও নির্মাণশৈলী অবিকৃত রেখে পরে মসজিদটি সংস্কার করা হয়েছে।

    ঐতিহাসিক এই মসজিদে এখনো মুসল্লিরা নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন। তাঁদের একজন আবদুল জলিল শেখ (৫৬)। তিনি বলেন, ঐতিহাসিক মসজিদটি আকারে ছোট। ভেতরে একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৩৩ জন নামাজ আদায় করতে পারেন। তবে মসজিদের বাইরের অংশে টিনের ছাউনি দিয়ে মসজিদটি সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি রমজানে প্রতিদিন এই মসজিদে ৯০ থেকে ১০০ জন ইফতার করেন। পাশাপাশি তারাবিহর নামাজের আয়োজনও করা হয়।

    আরও পড়ুন-    রোকাইয়াকে বাঁচাতে প্রয়োজন ৪ লাখ টাকা

    মুসল্লিদের ভাষ্যমতে, প্রচণ্ড গরম আবহাওয়া থাকলেও খাঞ্জালি মসজিদের ভেতর তেমন গরম অনুভব হয় না। তাই এখানে নামাজ আদায় করে বেশ প্রশান্তি পাওয়া যায়।

    মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আকবর হোসেন বলেন, কয়েক বছর আগে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মসজিদটি সংস্কার করেছে। তবে মসজিদের দেয়ালের অনেক ইট ও নকশা ভেঙে যাওয়ায় প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর সম্পূর্ণ সংস্কার করতে পারেনি। তারপরও সংস্কারের পর মসজিদে এখন নামাজ পড়ার মতো ভালো পরিবেশ হয়েছে।

    প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর খুলনার সহকারী পরিচালক মোঃ গোলাম ফেরদৌস বলেন, মসজিদের গায়ে থাকা শিলালিপি পাওয়া যায়নি। ফলে মসজিদটির নির্মাণকাল সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য জানা যাচ্ছে না। তবে মসজিদটি সুলতানি আমলে নির্মিত বলে ধারণা করা হয়। মসজিদটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতায় আসার পর ২০১৪-১৫ অর্থবছরে কয়েক ধাপে সংস্কার করা হয়েছে।

    সড়ক ও নদীপথ মিলিয়ে অভয়নগর উপজেলা সদরের নওয়াপাড়া থেকে শুভরাড়ায় যাওয়া যায়। সড়ক পথে যেতে হলে নওয়াপাড়া থেকে প্রথমে খুলনার ফুলতলা উপজেলা সদরে যেতে হবে। সেখান থেকে উপজেলার সিকিরহাটে গিয়ে নৌকায় করে ভৈরব নদ পার হয়ে খাঞ্জালি মসজিদে যাওয়া যায়। আবার নওয়াপাড়ায় সেতু দিয়ে কিংবা নৌকায় চড়ে ভৈরব নদী পার হয়ে বাসুয়াড়ী গ্রামে যেতে হবে। সেখান থেকে কিছুটা দূর গেলে মসজিদটির দেখা মিলবে।

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon বিজ্ঞাপন

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০