biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাWednesday , 7 December 2022
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • দাতা সদস্যের স্বাক্ষর না নিয়েই কমিটি প্রেরণ ও পাওয়া গেছে প্রচারে ত্রুটি

    Link Copied!

    নেত্রকোণা মদন উপজেলার বালালী বাঘমারা আব্দুর রাজ্জাক দাখিল মাদ্রাসায় গোপনে কমিটি গঠন করায়, সুপারের বিরুদ্ধে গত ২৪ নভেম্বর দাতা সদস্যের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগের পরিপ্রক্ষিতে গত মঙ্গলবার তদন্তে যান মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার। তদন্তে, দাতা সদস্যের স্বাক্ষর না নিয়ে কমিটি প্রেরণ ও প্রচার-প্রচারনার ক্ষেত্রে ত্রুটির প্রমাণ পান উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার।

    এ বিষয়ে দাতা সদস্য আব্দুল হাই সরকার জানান, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মাদ্রাসা’র সভাপতি ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যানকে বলে গেছেন, সুপার যদি ১৫ দিনের ভিতরে বিষয়টি সমাধান করতে না পারেন, তারা যেনো সুপারের বিরুদ্ধে আইন গত ব্যবস্থা নেন। আর কমিটি যদি সুপারের বিরুদ্ধে একশন না নেয়, কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে।

    মাদ্রাসার সুপার বজলুর রহমান জানান, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আমাকে বলেন, কমিটি গঠনের পূর্বে বেশি করে প্রচার-প্রচারণা, বিশেষ করে মাইকিং করার প্রয়োজন ছিল। বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কাছ থেকে ১৫ দিনের সময় নিয়েছেন। চেয়ারম্যান সাহেব আমাকে বলেছেন, শিক্ষক, অভিভাবক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বসে বিষয়টি দ্রুত শেষ করতে।

    আরও পড়ুন-    নয়াপল্টনে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষ, গুলিতে নিহত ১

    এডহক কমিটির সভাপতি আরজু মিয়া জানান, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সুপারকে বলে গেছেন, আপনি যদি ১৫ দিনের ভিতরে সবাইকে নিয়ে সমন্বয়ের মাধ্যমে সমাধানে না আসতে পারেন, আমি আইনগত ব্যবস্থা নিব।

    উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার জোসনা জানান, সুপার আমাকে দাতা সদস্যের স্বাক্ষর ছাড়াই কাগজ জমা দিয়েছিলো। তিনি বলেছিলেন, দাতা সদস্যকে অফিসে নিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে দিবেন। কিন্তু পরবর্তীতে তারা কেউই আমার সাথে যোগাযোগ করেনি। সকল দায়-দায়িত্ব সুপারের।

    উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শফিকুল বারী বলেন, তদন্ত স্বার্থে আমি মাদ্রাসায় গেলে সুপার বলেন, আমি দাতা সদস্যের স্বাক্ষর নেইনি তাহলে জালিয়াতি করলাম কিভাবে। প্রস্তাবিত কমিটিতে তিনিই একমাত্র দাতা সদস্য।

    তিনি আরো বলেন, প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে কিছু ত্রুটি পাওয়া গেছে। বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান বিষয়টি সমাধানের জন্য আমার কাছ থেকে ১৫ দিনের সময় নিয়েছেন। ১৫ দিনের ভিতরে যদি সমাধান না হয়, তদন্তে আমি যা পেয়েছি তা অবশ্যই বোর্ডকে অবহিত করবো।

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon বিজ্ঞাপন

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ  
  • আমাদেরকে ফলো করুন…