biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাMonday , 25 July 2022
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • রহস্যের জটে আটকা অনিয়মের রিপোর্ট

    Link Copied!

    নওগাঁ :

    দেড় বছর পার হলেও তদন্ত কর্মকর্তার হাতে আটকে আছে নওগাঁর মান্দা উপজেলার পাঁজরভাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কমিটি গঠনে প্রধান শিক্ষিকার অনিয়মের তদন্ত রিপোর্ট। তদন্ত কর্মকর্তা বলছেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।

    এদিকে নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের দাবি, তাদের কমিটির মেয়াদকালীন সময়ের মধ্যে দায়িত্ব না দেওয়া অথবা তদন্ত প্রতিবেদন প্রভাবিত করার জন্য তা দাখিল করা হচ্ছে না। ফলে সুষ্ঠু তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন নির্বাচিত কমিটিসহ সংশ্লিষ্টরা।

    ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি পাঁজরভাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কমিটি গঠনে সরাসরি ভোটে সভাপতি প্রার্থীদের মধ্যে এনামুল হক পান তিন ভোট এবং অপর প্রার্থী রইচ উদ্দিন আহমেদ আট ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হন।

    সদস্যদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সর্বোচ্চ ভোট প্রাপ্ত ব্যক্তিকে সভাপতি অনুমোদনের প্রয়োজনীয় সকল কার্যক্রম গ্রহণের জন্য প্রধান শিক্ষককে অনুরোধ করা হয়।

    কিন্তু তিনি গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে সভাপতি দেখিয়ে গোপনে রেজুলেশন এবং ভুয়া ও জাল কাগজপত্র তৈরি করে উপজেলা শিক্ষা অফিসে জমা না দিয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের নিকট জমা দেন প্রধান শিক্ষিকা শাহনাজ বেগম। সেখানে রইচ উদ্দিন আহমেদকে নির্বাচিত সভাপতি না দেখিয়ে এনামুল হককে সভাপতি পদে বিজয়ী প্রার্থী হিসেবে দেখান তিনি।

    এটি প্রত্যাখ্যান করে কমিটি গঠনে প্রধান শিক্ষিকার অনিয়ম তদন্তে গত বছরের ১৪ই ফেব্রুয়ারি ১১ সদস্যের মধ্যে আটজন সদস্য উপজেলা শিক্ষা অফিসারের নিকট লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের অনুলিপি স্থানীয় সাংসদ, উপপরিচালক রাজশাহী, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রদান করা হয়।

    অভিযোগের প্রেক্ষিতে সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার রেজাউল করিম গত বছরের ১৮ই ফেব্রুয়ারি ও একই বছরের ২৪ই ফেব্রুয়ারি তার অফিসে উভয়পক্ষের উপস্থিতিতে তদন্ত করেন। এরপর কেটে গেছে প্রায় দেড় বছর। অদৃশ্য কারণে তদন্ত কর্মকর্তার হাতে আটকে আছে প্রধান শিক্ষিকার অনিয়মের তদন্ত রিপোর্ট।

    প্রধান শিক্ষিকা শাহনাজ বেগম বলেন, আমি এনামুল হক এবং রইচ উদ্দিনের নাম এবং কাগজপত্র উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে জমা দিয়ে এসেছি। এর বেশি আর কিছু বলতে পারব না। তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার রেজাউল করিম বলেন, আমরা চাইলেই সবকিছু করতে পারি না। তবুও বলব তদন্ত প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে, খুব শিগগির তা কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়া হবে।

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ  
  • আমাদেরকে ফলো করুন…