biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাThursday , 1 September 2022
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • ভূর্তকির কৃষি যন্ত্রপাতি উধাও! সার বিক্রিতেও অনিয়ম

    Link Copied!

    বৃহত্তর নোয়াখালীর শস্য ভান্ডার এবং হাইব্রিড ফসল সয়াবিনের মাদারলান্ড রামগতি। এখানে এখন চলছে ফসলী ক্ষেতে কৃষাণ কৃষাণীর দিনরাত অফূরান পরিশ্রম। কৃষির এ ভরা মৌসুমে কৃষক রয়েছে ডিজেলের বর্ধিত দামের কষ্টে আর সার ডিলারদের দাম বাড়ানোর কারসাজিতে দিশেহারা।

    কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, কৃষি বিভাগের নিযুক্ত ৯ জন সার ডিলাররা সরকার নির্ধারিত মূল্যে প্রতি কেজি ইউরিয়া ২২ টাকা প্রতি বস্তা ১১০০টাকা, টিএসপি ২২ টাকা প্রতি বস্তা ১১০০টাকা, ডেব ১৬ টাকা প্রতি বস্তা ৮০০টাকা আর এমওপি ১৫ টাকা প্রতি বস্তা ৭৫০টাকা দরে বিক্রি করার কথা।

    বাজার ঘুরে দেখা যায়, সরকারী দরে বিক্রির কথা থাকলেও তারা প্রতি কেজি সারে ১০ থেকে ১৫ টাকা বর্ধিত দরে বিক্রি করছে। একদিকে ডিজেলের দাম বৃদ্ধির ফলে কৃষক জমি চাষ দিতে পড়েছে আর্থিক সমস্যায় অন্যদিকে ডিলারদের কারসাজিতে বর্ধিত দরে সার কিনতে গিয়ে তাদের অবস্থা যেন মরার উপর খরার ঘা।

    এদিকে বর্তমান কৃষি বান্ধব সরকার উপকূলীয় কৃষকের সুবিধার্থে কৃষি যন্ত্র কম্বাইন্ড হার্ভেষ্টার, রিপার, সিডার, পাওয়ার থ্রেসার, মেইজ সেলার ক্রয়ে দিচ্ছে শতকরা ৭০ ভাগ ভূর্তকি।

    আর তা নিয়ে কৃষি বিভাগের অসাধু কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। সরকারের ভূর্তকিতে দেয়া কৃষি যন্ত্রপাতি তারা রামগতির কৃষকদের নামে নিয়ে তা স্বংশ্লিষ্ট সরবরাহকারী ডিলারের যোগসাজসে আর্থিক লাভে বিক্রি করে দিচ্ছে যে সব এলাকায় ভূর্তকি দেয়না সেসব জেলায়।

    কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০২০-২১ অর্থ বছরে রামগতিতে ১২টি কম্বাইন্ড হার্ভেষ্টার, ১টি রিপার, ৭টি পাওয়ার থ্রেসার, ৪টি মেইজ সেলার ও ৭টি সিডার বিতরণ করা হয়েছে।

    বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়, দ্বীর্ঘদিন থেকে একই অফিসে কাজ করা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা অশোক কুমার নাথ ও উপজেলা সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো: সালেহ
    উদ্দিন পলাশের সহযোগীতায় অসাধু উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা স্বংশ্লিষ্ট কৃষি যন্ত্র সরবরাহকারী ডিলারের যোগসাজসে কৃষি যন্ত্রপাতি বিক্রি করে দিচ্ছে অন্য জেলায় যেখানে কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়ে ভূর্তকি দেয়া হয়না। কৃষি বিভাগের এ তিনজন দ্বীর্ঘদিন চালিয়ে যাচ্ছেন এ ব্যবসা। অশোক কুমার নাথ তার দায়িত্ব পালন না করে চেয়ারে বসে থেকে মূলত অফিস সহকারীর কাজটি করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।

    এ সকল অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো: কামরুজ্জামান জানান, কি পরিমান কৃষি যন্ত্র রামগতিতে দেয়া হয়েছে তা আমি জানিনা। তবে তা জানে উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো: সালেহ উদ্দিন সেলিম জানেন।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম শান্তুনু চৌধুরী জানান, আমরা বাজার মনিটরিং করছি সরকার নির্ধারিত দরে সার বিক্রি করতে হবে। এর বাইরে কাউকে সার নিয়ে তেলেসমাতি করতে দেয়া হবেনা।

    উপজেলা চেয়ারম্যান শরাফ উদ্দিন আজাদ সোহেল জানান, বর্ধিত দরে সার বিক্রি, ভূর্তকির কৃষি যন্ত্র সহ অন্যান্য অভিযোগের বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখবো।

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ  
  • আমাদেরকে ফলো করুন…