biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাTuesday , 26 July 2022
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • জীবন-সঙ্গী মৃত্যুর কাছাকাছি : বাঁচতে স্ত্রীর আকুতি

    Link Copied!

    মো. সিকন্দর কাজী। বয়স ৭৫। পেশায় ভিক্ষুক। ৩ দিন আগে সড়ক দুর্ঘটনা শিকার হন। এতে তাঁর চোখ-মুখ, মাথা ও গলায় মারাত্মক আঘাতপ্রাপ্ত হয়। হাসপাতালে ব্যার্থার যন্ত্রণায় ছটফট করছেন। টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসা নিতে হিমশিম খেতে হয় স্বজনদের। সংশ্লিষ্ট ডাক্তাররা দ্রুত সিকন্দর কাজীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পরামর্শ দেন। এদিকে সিকন্দর কাজীর টানাপোড়েনে সংসার থামিয়ে দিয়েছে তাঁর চিকিৎসা ব্যবস্থা। তবুও একটু সুস্থ করে তুলতে হাসপাতালের বেডে তাঁর সার্বক্ষণিক দেখবাল করেন স্ত্রী লালমতি।

    রোববার (২৪ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে সরেজমিনে জেলা সদর হাসাপাতালের সার্জারি পুরুষ ওয়ার্ড পরিদর্শনে গেলে ৭ নম্বর কেবিনে চোখ পড়ে একজন বয়োবৃদ্ধ রোগীর পাশে চুপচাপ বসে আছেন বৃদ্ধা এক নারী। নাম তাঁর লালমতি। সম্পর্কে বৃদ্ধ সিকন্দর কাজীর স্ত্রী হন। ৪২-৪৮ বছর একসঙ্গে সুখ-দুঃখের সাথে সংগ্রাম করে বেঁচে আছেন এ দম্পতি।

    খবর নিয়ে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে কমলনগর উপজেলার চরকাদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খালেদ সাইফুল্লাহ বাড়ীর সামনে একটি চলন্ত মোটরসাইকেল বৃদ্ধ সিকন্দর কাজীকে ধাক্কা দেয়। এতে সেই পাকা-রাস্তায় পড়ে চোখ-মুখ, মাথা ও গলায় মারাত্মক আঘাতপ্রাপ্ত হয়। স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসাপাতালে ভর্তি করে। সঙ্গে-সঙ্গে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সিকন্দর কাজীকে ঢাকায় রেফার করা হয়। কিন্তু টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসার জন্য স্বজনরা ঢাকা নিতে পারে না।

    আহত সিকন্দর কাজী পূর্ব চরকাদিয়া গ্রামের মৃত হাবিব উল্লাহর ছেলে। একসময় কৃষক হলেও বর্তমানে তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর ৩ ছেলে ১ মেয়ে। বর্তমানে বেঁচে আছেন ১ ছেলে। দুই ছেলে ও মেয়ের মৃত্যুতে সিকন্দর কাজী পাগলপারা হয়ে উঠে। তাঁর চতুর্দিকে অন্ধকার। তবুও স্ত্রী লালমতিকে নিয়ে একমুঠো ভাত কোনোভাবে খেয়ে বেঁচে থাকার স্বপ্ন ছিল। কথায় আছে একটি দুর্ঘটনা সারাজীবনের কান্না। দুর্ঘটনা শিকার হওয়ার পর থেকে স্মৃতিশক্তি হারা সিকন্দর কাজী।

    বৃদ্ধের স্ত্রী লালমতি বলেন, চোখের সামনে বিনা-চিকিৎসায় তাঁর জীবন-সঙ্গী (স্বামী,) মৃত্যুর কাছাকাছি। টাকা-পয়সা নাই। তাই ঢাকা নিতে পারে না স্বামীকে। ডাক্তার বলছে তাড়াতাড়ি ঢাকা নেওয়ার জন্য। এখন কিভাবে নিবো? কার কাছে যাবো? এ পৃথিবীতে আমার ১ ছেলে ছাড়া আর কেউ নেই। ছেলে রিকশা চালায়, কোনোরকম তার সংসার চলে।

    আপনারা যারা দেশবিদেশে প্রভাবশালী ও বিত্তবানরা আছেন। আপনারা ইচ্ছে করলে বৃদ্ধ সিকন্দর কাজীর চিকিৎসার জন্য এগিয়ে আসতে পারেন।
    যোগাযোগ করুন বৃদ্ধের নাতি মো. মনির হোসেনের সঙ্গে – মোবাইল ও বিকাশ নম্বর -( 01952362029)

    লক্ষ্মীপুর সদর হাসাপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার মো. আনোয়ার হোসেন জানান, বৃদ্ধের অবস্থা ভালো নয়। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। না নিতে পারলে আমরা তার চিকিৎসা চালিয়ে নিবো। অনেক সময় লাগবে ভালো হতে।

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ  
  • আমাদেরকে ফলো করুন…