biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ XDurbar দূর্বার 1st gif ad biggapon animation বিজ্ঞাপন এ্যানিমেশন biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ
ঢাকাMonday , 12 September 2022
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাসের খবর
  14. ফিচার
  15. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • শেয়ার করুন-

  • Xrovertourism rovaar ad বিজ্ঞাপন
  • উপকূলে ‘একটি বাড়ি-একটি শেল্টার হোম’ প্রকল্পের দাবি

    Link Copied!

    দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ‘একটি বাড়ি-একটি খামার’প্রকল্পের আদলে উপকূলে ‘একটি বাড়ি-একটি শেল্টার হোম’প্রকল্প গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। তারা বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাবের কারণে উপকূলীয় জনজীবনে সংকট প্রতিনিয়ত বাড়ছে। সুপার সাইক্লোন সিডর, আইলা ও আম্ফানের মতো দুর্যোগ সংকট আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। এই সংকট মোকাবিলায় নতুন আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণের পাশাপাশি উপকূলের সকল বাড়িকে আশ্রয় কেন্দ্রে পরিণত করতে হবে।

    সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘লিডার্স’ এবং সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলন আয়োজিত মানববন্ধন ও সমাবেশে এই দাবি জানানো হয়।

    সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক নিখিল চন্দ্র ভদ্র বলেন, ভৌগলিক অবস্থান, ঘন ঘন প্রাকৃতিক দূর্যোগ, ভঙ্গুর অবকাঠামো, দারিদ্র্য, দীর্ঘমেয়াদি লবণাক্ততা, সংকটাপন্ন কৃষি, প্রভৃতির কারণে উপকূলীয় এলাকার মধ্যে সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাট সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। ওই অঞ্চলের মানুষ বাঁচার স্বপ্ন হারিয়ে ফেলছে। ওদের সেই স্বপ্ন ফিরিয়ে দিতে হবে। ওই এলাকাকে বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা বা জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ঘোষণা করে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

    আরও পড়ুন-  পরিবেশ নিয়ে আমরা কতটা সচেতন?

    তারা আরও বলেন, উপকূলের ঘরবাড়িগুলো দুর্যোগ সহনশীল করে গড়ে তুলতে হবে। এজন্য বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করে সেই প্রকল্পের মাধ্যমে দুর্যোগ সহনশীল মজবুত ঘর নির্মাণে সাধারণ মানুষকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে হবে।

    উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষদের জীবনমান উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় অভিযোজন প্রক্রিয়া বাড়াতে হবে। আগামীতে সরকারের প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে দুর্যোগের ঝুঁকিতে থাকা উপকূলের মানুষের স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে হবে। বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ নির্মাণ করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণে জরুরি তহবিল গঠন ও বাঁধ ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সরকারকে সম্পৃক্ত করতে হবে। সুপেয় পানির স্থায়ী সমাধান করতে হবে।

    সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন নিখিল চন্দ্র ভদ্র। আরও বক্তব্য রাখেন- নৌ সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, স্ক্যান সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মুকুল, ওয়াটারকিপারস বাংলাদেশের প্রতিনিধি মোঃ নূর আলম শেখ, সচেতন সংস্থার সাধারণ সম্পাদক সাকিলা পারভীন, ইমক্যাব নেতা আমিনুল হক ভূইয়া, লিডার্সের কর্মসূচি ব্যবস্থাপক মোঃ ইকবাল ফারুক, ফেইথ ইন অ্যাকশনের কর্মসূচি সমন্বয়কারী তীমন বাড়ই, সমাজ কল্যাণ ও উন্নয়ন সংস্থার (স্কাস) এস এম মামুন, শহীদ আলীম সাহিত্য সংসদের সাধারণ সম্পাদক সানজিদুল হাসান প্রমুখ।

    শীর্ষসংবাদ/নয়ন

    biggapon বিজ্ঞাপন

    Share this...

    বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি।
    ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০
    biggapon ad advertis বিজ্ঞাপন এ্যাড অ্যাডভার্টাইজ  
  • আমাদেরকে ফলো করুন…